‘‘যীশু তাঁহাকে কহিলেন, আমিই পথ, ও সত্য, ও জীবন: আমা দিয়া না আসিলে, কেহ পিতার নিকট আইসে না’’ (#যোহন ১৪:৬)
যখন আমরা যোহনের ১৩ এবং ১৪ অধ্যায় পড়ি তখন আমরা দেখি যে শিষ্যেরা কতটাই না অন্ধ ছিলেন| তারা যীশুর সঙ্গে প্রায় তিন বছর ছিলেন এবং তবুও তারা ছিলেন অন্ধ| তারা অসুস্থদের সুস্থ করেছিলেন এবং দিয়াবলদের তাড়িয়ে দিতে পেরেছিলেন এবং তবুও তারা অন্ধ ছিলেন| এটা আমাকে বিস্মিত করে যে লোকেরা সেই চারটি সুসমাচার পড়তে পারে কিন্তু এটাকে তারা দেখতে পায় না! যীশু তাদের বারে বারে বলেছিলেন যে তিনি ক্রুশারোপিত হতে চলেছেন, তিনি মৃত্যুবরণ করতে চলেছেন, তিনি মৃত্যু থেকে পুনরুত্থিত হতে চলেছেন|
‘‘তখন তিনি বারো জনকে কাছে লইয়া, তাঁহাদিগকে কহিলেন, দেখ, আমরা যিরূশালেমে যাইতেছি, আর ভাববাদিগণ দ্বারা যাহা যাহা লিখিত হইয়াছে সে সমস্ত মনুষ্যপুত্রে সিদ্ধ হইবে| কারণ তিনি পরজাতীয়দের হস্তে সমর্পিত হইবেন, এবং লোকেরা তাঁহাকে বিদ্রূপ করিবে, তাঁহার অপমান করিবে, তাঁহার গায়ে থুথু দিবে: এবং কোড়া প্রহার করিয়া, তাঁহাকে বধ করিবে: পরে তৃতীয় দিবসে তিনি পুনরায় উঠিবেন| এই সকলের কিছুই তাঁহারা বুঝিলেন না: এই কথা তাঁহাদের হইতে গুপ্ত রহিল, এবং কি কি বলা যাইতেছে তাহা তাঁহারা বুঝিয়া উঠিতে পারিলেন না’’ (#লূক ১৮:৩১-৩৪; এইসঙ্গে দেখুন #মথি ১২:৩৮-৪২; ১৬:২১-২৩; ১৭:২২-২৩; ২০:১৭-১৯; #মার্ক ১০:৩২-৩৪)|
যীশু খ্রিস্টের এই দাবী পৃথিবীর অন্যান্য সকল ধর্মের অনুসারীদের জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ - এখানে এমন দাব"ী রয়েছে যে তিনিই সত্য। এ দাবী দ্বারা তিনি এটি পরিস্কার বলতে যাচ্ছেন যে, তিনি ভিন্ন অন্যকোন সত্য নেই, যাতে মানুষ বিশ্বাস ও নির্ভর করতে পারে।
এ দাবি অন্যান্য সত্যকে চ্যালেঞ্জ করে,অনেক ধর্মের জন্মের পূর্বেই যীশু সকল ধর্মকে চ্যালেঞ্জ করেছেন - তিনিই সত্য, বিকল্প কোন সত্য নাই।
" সত্য " শব্দটির দু রকম অর্থ ও ব্যবহার হতে পারে। প্রথমতঃ আমরা কথা বলার সময় সত্য ও মিথ্যার ব্যবহার করে থাকি। এটি বিশেষণ মাত্র। আর এই বিশেষণের ব্যবহার আমরা হরহামেশাই করে থাকি।আমার সত্য বলতে এমন কিছু যা ভিত্তিস্বরুপ যার উপরে আমরা নির্ভর করি, যার কার্যকর ক্ষমতা রয়েছে, যাকে অনেক সময় ব্যক্তিবাচক হিসাবেও ব্যবহার করা হয়। ঈসা হচ্ছেন সত্য। আর তিনি যে সত্য, তা এক সময় এক ভিত্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার উপরে আমরা বিশ্বাস রাখি, নির্ভর করি। এ সত্য আমাদের নতুন করে জন্মদেয়, আমাদের পথ দেখায়, পবিত্র করে, এবং আমাদের লক্ষ্যর দিকে নিয়ে যায়। আমাদের " সত্য কথা " ও " যীশু সত্য " এ দুয়ের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।
গবেষণা করে বের করা কোন সত্যের সম্পর্কে আমরা বলছি না। কিন্তু একজন ব্যক্তি সম্পর্কে বলা হচ্ছে যিনি নিজে সত্য। আমরা এটি বলছি না যে খ্রিস্টান ধর্ম সত্য। বাইবেলের অনেক জায়গায় সত্য ও মিথ্যার দ্বারা যদিও ধর্মের ইংগিত করা হয়েছে -#রোমীয় ১:২৫ কারণ তাহারা মিথ্যার সহিত ঈশ্বরের সত্য পরিবর্ত্তন করিয়াছে, এবং সৃষ্ট বস্তুর পূজা ও আরাধনা করিয়াছে, সেই সৃষ্টিকর্ত্তার নয়, যিনি যুগে যুগে ধন্য। আমেন।
খ্রিস্টানরা সত্য আমরা এটিও বলছি না - #যোহন ৩:৫,১১ যীশু উত্তর করিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাকে বলিতেছি, যদি কেহ জল এবং আত্মা হইতে না জন্মে, তবে সে ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করিতে পারে না। সত্য, সত্য, আমি তোমাকে বলিতেছি, আমরা যাহা জানি তাহা বলি, এবং যাহা দেখিয়াছি তাহার সাক্ষ্য দিই; আর তোমরা আমাদের সাক্ষ্য গ্রহণ কর না। এটি ঈসা মসীহ বিশেষণমূলক অর্থে বলেছেন। যেন যীশুর কথায় কোন সন্দেহ না থাকে।
তাঁর শিষ্যেরা সেই মৌলিক সত্যটি বুঝতে পারেনি| ‘‘কি কি বলা যাইতেছে তাহা তাঁহারা বুঝিয়া উঠিতে পারিলেন না|’’ তারা সুসমাচার বুঝে উঠতে পারেনি! এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে যীশু তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে নিয়ে শেষ ভোজে বসেছেন| ঠিক তার পরের দিনটিতেই তিনি ক্রুশারোপিত হতে চলেছেন| তবুও তাঁর শিষ্যেরা সুসমাচারের খুব সাধারন এই সত্যের বিষয়ে অন্ধ ছিল!
ভোজের পরে যীশু তাঁর শিষ্যদের পা ধুইয়ে দিচ্ছিলেন| পিতর তাঁকে বলেছিলেন, ‘‘আপনি কখনও আমার পা ধুইয়া দিবেন না|’’ যীশু বলেছিলেন, ‘‘যদি তোমাকে ধৌত না করি, তবে আমার সহিত তোমার কোন অংশ নাই|’’ পিতর তখন বলেছিলেন, ‘‘প্রভু, কেবল পা নয়, আমার হাত ও মাথাও ধুইয়া দিউন’’ (#যোহন ১৩:৮, ৯)| তাহারা নম্রতার প্রয়োজনীয়তা বুঝিলেন না (১৩:১৪-১৭)| তারপরে যিহুদা যীশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবার জন্যে অন্যান্য শিষ্যদের থেকে বের হয়ে গিয়েছিলেন (১৩:৩০)| তখন পিতর বলেছিলেন, ‘‘প্রভু, আপনি কোথায় যাইতেছেন?’’ (#যোহন ১৩:৩৬)| যীশু পিতরকে বলেছিলেন তুমি এখন আমার সঙ্গে যেতে পার না, কিন্তু পরে তুমি যেতে পারবে (#যোহন ১৩:৩৬)| পিতরের কোন ধারণা ছিল না যে যীশু আবার স্বর্গে আরোহণের বিষয়ে কথা বলছেন| পিতর বোকার মতন বলেছিলেন, ‘‘আপনার নিমিত্ত আমি আমার প্রাণ দিব’’ (#যোহন ১৩:৩৭)| যীশু বলেছিলেন, ‘‘যাবৎ তুমি তিন বার আমাকে অস্বীকার না কর, তাবৎ কুকুড়া ডাকিবে না’’ (#যোহন ১৩:৩৮)| এরপরে যীশু বলেছিলেন,‘‘আমি তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিতে যাহিতেছি’’ (#যোহন ১৪:২)|
তাদের কোন ধারণা ছিল না যে যীশু আবার স্বর্গে ফিরে যাওয়ার কথা বলছেন| থোমা বোকার মতন বলে ফেলেছিলেন, ‘‘প্রভু, আপনি কোথায় যাইতেছেন তাহা আমরা জানি না; পথ কিসে জানিব?’’ (#যোহন ১৪:৫)|
যেমন আমি বলেছি, যীশুর শিষ্যেরা সকলেই এই সমস্ত সরল সাধারন সত্যের বিষয়ে সম্পূর্ণভাবে অন্ধ ছিলেন| যোহন ৩:৩ পদের উপরে লিখিত স্কোফিল্ডের টীকাতে তাদের এই অন্ধতার বিষয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, স্বাভাবিক মানুষের ঈশ্বরের রাজ্য ‘‘দেখিবার’’ অথবা তাহাতে ‘‘প্রবেশ করিবার’’ অক্ষমতা হইতেই নতুন জন্ম প্রাপ্তির প্রয়োজনীয়তা উদ্ভূত হইয়া থাকে| মানুষ যতই সহজাত গুণবিশিষ্ট, নৈতিক স্বভাবযুক্ত, অথবা পরিশোধিত হউন না কেন, স্বাভাবিক মানুষ হইতেছে আধ্যাত্মিক সত্যের প্রতি চরমভাবে অন্ধ, এবং স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করিতে অক্ষম; কারণ সে না বাধ্য হইতেছে, না কিছু বুঝিতেছে, না ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করিতেছে|
আমি এই বিবৃতিটির সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একমত| অপরিত্রাণপ্রাপ্ত ব্যক্তি হচ্ছে ‘‘অপরাধে এবং পাপে মৃত’’ (#ইফিষীয় ২:১)| যেমন ‘‘স্বাভাবিক মানুষ হইতেছে আধ্যাত্মিক সত্যের প্রতি চরমভাবে অন্ধ|’’ এবং যীশুর ক্রুশারোপনের আগের রাত্রে তাঁর শিষ্যদের অবস্থা তখনও এইরকমটাই ছিল| তারা তিন বছর ধরে তাঁকে অনুসরণ করে আসছিলেন, কিন্তু তারা তখনও আধ্যাত্মিকভাবে অন্ধ ছিল! এর কারণ ‘‘প্রাণিক মনুষ্য ঈশ্বরের আত্মার বিষয়গুলি গ্রহণ করে না: কেননা তাহার কাছে সে সকল মূর্খতা: আর সে সকল সে জানিতে পারে না, কারণ তাহা আত্মিক ভাবে বিচারিত হয়’’ (#১করিন্থীয় ২:১৪)|
সেই সব শিষ্যেরা অপরিত্রাণপ্রাপ্ত অবস্থায়, আত্মিকভাবে মৃত ছিলেন, যতক্ষণ না যীশু মৃত্যু থেকে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন এবং ইষ্টার রবিবারের রাত্রে তাদের কাছে এসেছিলেন! কোন একজন বলেছিলেন, ‘‘কোথায় ইহা বলা হইয়াছে?’’ এই ধর্মভ্রষ্টতার দিনে আমরা নিজেদের কথোপকথনে কতটাই অন্ধ! প্রত্যেকটি সুসমাচারের শেষে এই কথা বলা হয়ে থাকে! (#যোহন ২০:১৯-২২; #লূক ২৪:৩৬-৪৫; ইত্যাদি পদগুলি দেখুন)| এই জিনিষটি আমাকে মানসিক আঘাত দেয় যে আজকের এই শেষের দিনেও অনেক প্রচারক এইরকমের একটি সাধারন সত্য জানেন না! আশ্চর্য্যের কিছুই নেই যে তারা আর সুসমাচার প্রচার করছেন না! আমি সেই সমস্ত পালকদের কথা কদাচিৎ শুনতে পাই যারা এখন সুসমাচার প্রচার করেন! আমরা তাদের প্রচার শুনতে অভ্যস্ত ছিলাম| কিন্তু আমরা এখন আর তাদের প্রচার শুনি না, অন্ততপক্ষে এই পরিপ্রেক্ষিতে নয়! আমার কাছে এইরকম মনে হয় যে অনেক প্রচারকই যীশুর শিষ্য থোমার মতন অন্ধ, যিনি বলেছিলেন,‘‘আমি যদি তাঁহার দুই হাতে প্রেকের চিহ্ন না দেখি, ও সেই প্রেকের স্থানে আমার অঙ্গুলি না দিই, এবং তাঁহার কুক্ষিদেশ মধ্যে আমার হাত না দিই, তবে কোন মতে বিশ্বাস করিব না’’ (#যোহন ২০:২৫)| বাকি সব শিষ্য যেমন ছিল থোমা তাদের মতনই ছিলেন| তিনি ছিলেন এক অবিশ্বাসী, অপরিত্রাণপ্রাপ্ত মানুষ, একজন হারিয়ে যাওয়া মানুষ| এবং তিনি ছিলেন সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষ, থোমা, যিনি যীশুকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘‘প্রভু, তাহা আমরা জানি না [আপনি কোথায় যাইতেছেন] পথ কিসে জানিব?’’ (#যোহন ১৪:৫)|
যীশু থোমা এবং অন্য শিষ্যদের উপরে রাগ করেননি| থোমা স্বর্গের বিষয়ে এবং কিভাবে সেখানে যাওয়া যাবে সেই বিষয়ে যীশুকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন| যীশু তাকে এই বলে উত্তর দিয়েছিলেন,‘‘আমিই পথ, ও সত্য, ও জীবন: আমা দিয়া না আসিলে, কেহ পিতার নিকট আইসে না’’ (#যোহন ১৪:৬)|
প্রথমত, খ্রীষ্ট হলেন ঈশ্বরের নিকট যাওয়ার একমাত্র পথ |যীশু স্বয়ং স্বর্গে যাওয়ার একমাত্র পথ| বিষয়বস্তুটিই হচ্ছে একটি বিশেষণ, ‘‘আমিই পথ।’’ যীশু আমাদেরকে ঈশ্বরের কাছে যাওয়ার পথই শুধু দেখাচ্ছেন তাই নয় - তিনিই হলেন ঈশ্বরের কাছে পৌঁছানোর সেই পথ। সেখানে আর অন্য কোন পথ নাই! কেবলমাত্র যীশুই আপনাকে ঈশ্বরের কাছে নিয়ে যেতে পারে।" আজকের জগতে আমরা বলতে পারি যে, ‘‘সমস্ত পথ নরকের দিকে যায়|’’ যীশু একাই হলেন ‘‘সেই পথ’’ যা ঈশ্বরের দিকে নিয়ে যায়!, ‘‘যীশু নিঃস্ব আদমের পুত্রগণের উদ্দেশ্যহীনভাবে পরমদেশের রাস্তার সন্ধানে কঠোর সংগ্রামের জন্য তাদের সমব্যথিত হইয়াছিলেন, এবং তিনি পরমদেশ ছাড়িয়াছিলেন এবং স্বর্গে পিতার নিকট যাইবার পথ খুলিয়া দিবার জন্য নীচে নামিয়া আসিয়াছিলেন| তিনি কিভাবে ইহা করিয়াছিলেন?...তিনি আমাদের স্থানে একজন মানুষ হিসাবে আসিয়াছিলেন| তিনি আমাদের সমস্ত পাপ ক্রুশের উপরে বহন করিয়াছিলেন| এখন তাঁহার রক্তক্ষরণরত দেহের মাধ্যমে সর্বোচ্চ অপরাধযুক্ত পাপীগণও প্রবেশ করিতে পারে, এবং ঈশ্বরের পরমদেশে উপনীত হইতে পারে, এবং চিরস্থায়ীভাবে সেথায় বসবাস করিতে পারে।শীঘ্র যীশুর নিকটে আসুন, সন্দেহ করিবেন না; কারণ তিনি বলিতেছেন, 'আমিই সেই পথ|’’’ আপনি পিতার কাছে যে আসবেন সেটা ‘‘পাপীর প্রার্থনা’’ বলার দ্বারা হয় না| উন্নততর জীবনযাত্রা পালনের দ্বারাও এটা হয় না| আপনার কিছু কিছু পাপ আর না করার দ্বারাও সেটা হয় না| এমনকী যীশুর বিষয় সংক্রান্ত কিছু ঘটনাতে বিশ্বাস করার মাধ্যমেও এটা হয় না| " এখন, আমার বন্ধুগণ, ইহাই কী পিতার নিকটে আসিবার জন্য আপনার পথ? খ্রীষ্ট বলিতেছেন, ‘আমিই পথ...আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকট আইসে না|’ তাহা হইলে, আপনি যদি আপনার নিজস্ব পথে আসিবার চেষ্টা করিতে থাকেন - তাহা আত্ম-সংশোধনের পথ হউক অথবা সেই আশা প্রযুক্ত পথ যে ঈশ্বর কঠোর হইবেন না, যাহাই হউক না কেন - যদি আপনাকে সতর্ক করা না হয়, তাহা হইলে বিচারের দিনে আপনি দেখিবেন যে আপনি নরকের অগ্নিশিখায় পতিত হইয়াছেন|’’ খ্রীষ্টের কাছে আসার দ্বারা আপনি অবশ্যই পিতার কাছে আসেন| পরিত্রাত পাওয়ার জন্য সেখানে আর কোন পথ খোলা নেই, কারণ সেখানে কেবলমাত্র ‘‘ঈশ্বরের এবং মনুষ্যদের মধ্যে একমাত্র মধ্যস্থও আছেন, তিনি মনুষ্য খ্রীষ্ট যীশু’’ (#১তীমথিয় ২:৫)|
দ্বিতীয়ত, খ্রীষ্ট হলেন সেই সত্যঃএকজন খ্রিস্টানের কাছে " সত্য কি " এমন প্রশ্ন নয়, কিন্তু সত্যকে " প্রশ্ন করতে হবে। কেননা যীশু সত্য ধর্ম, সত্য মাধ্যম বা শিক্ষা সম্পর্কে বলছেন না, কিন্তু " তিনি নিজে সত্য " এই সম্পর্কে বলছেন।যোহন ১৭:১৭ তাহাদিগকে সত্যে পবিত্র কর; তোমার বাক্যই সত্যস্বরূপ।আর সেই বাক্য কে?যোহন ১:১,১৪ আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের কাছে ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্ত্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।১ যোহন ২:২৪ তোমরা আদি হইতে যাহা শুনিয়াছ, তাহা তোমাদের অন্তরে থাকুক; আদি হইতে যাহা শুনিয়াছ, তাহা যদি তোমাদের অন্তরে থাকে, তবে তোমরাও পুত্রে ও পিতাতে থাকিবে।যীশুই একমাত্র সত্য কেন?
১। কারণ যীশু যে সকল কথা বলেন তা নিজে থেকে নয় কিন্তু আল্লাহ থেকে বলেছেন -#যোহন ১৪:১০-১১ তুমি কি বিশ্বাস কর না যে, আমি পিতাতে আছি এবং পিতা আমাতে আছেন? আমি তোমাদিগকে যে সকল কথা বলি, তাহা আপনা হইতে বলি না; কিন্তু পিতা আমাতে থাকিয়া আপনার কার্য্য সকল সাধন করেন। আমার কথায় বিশ্বাস কর যে, আমি পিতাতে আছি এবং পিতা আমাতে আছেন; আর না হয়, সেই সকল কার্য্য প্রযুক্তই বিশ্বাস কর।
২। যীশুকে সত্য আল আমীন বলা হয়েছে - #প্রকাশিত ৩:১৪ আর লায়দিকেয়াস্থ মণ্ডলীর দূতকে লিখ;— যিনি আমেন, যিনি বিশ্বাস্য ও সত্যময় সাক্ষী, যিনি ঈশ্বরের সৃষ্টির আদি, তিনি এই কথা কহেন;
৩। যীশু যা দাবি করেছেন তা তিনি পূর্ণ করেছেন - #যোহন ১০:৩৭-৩৮ আমার পিতার কার্য্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্য্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।
৪। #যোহন ৫:২০ আর আমরা জানি যে, ঈশ্বরের পুত্র আসিয়াছেন, এবং আমাদিগকে এমন বুদ্ধি দিয়াছেন, যাহাতে আমরা সেই সত্যময়কে জানি; এবং আমরা সেই সত্যময়ে, তাঁহার পুত্র যীশু খ্রীষ্টে আছি; তিনিই সত্যময় ঈশ্বর এবং অনন্ত জীবন।অতএব - যীশুই সত্য যার উপরে আমরা বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে পারি।
From the outset, the Artale team put a focus on collaborative efforts. They hosted numerous forums, Q&A sessions, and social media polls that Maplestory Artale Mesos for sale allowed players to vote on key elements of the new realm. These decisions ranged from the aesthetic choices (like how the region should look, what architectural styles should be featured, and even what kind of flora and fauna should inhabit the land) to deeper narrative elements such as the origin of the region, its mythologies, and its characters.
One of the most notable outcomes of this initiative was how the community's input shaped the lore of Artale. While the developers set out a broad vision for the new region, the players contributed by fleshing out the backstory. Some players suggested the inclusion of ancient magical relics that could play key roles in future storylines, while others contributed ideas for new factions, adding depth and richness to the narrative.
Impact on Gameplay
Incorporating player feedback into the design of Artale also had significant implications for gameplay mechanics. For instance, players voiced a strong desire for a Maplestory Worlds Artale Mesos for sale unique battle system that would differ from the traditional combat experiences in other regions of MapleStory. As a result, the developers worked with the community to implement new combat mechanics and challenges that better suited Artale's mystical environment.
While EA Sports has yet to officially announce College Football 26 by name, the company previously confirmed that its cheap College Football 26 Coins series would be an annual release, much like Madden NFL and FIFA (now EA Sports FC). Given the huge success and buzz surrounding College Football 25, it's almost certain that College Football 26 is in active development and planned for a Summer 2026 release.
Expected Release Date
If EA Sports sticks to its usual schedule, College Football 26 will likely launch in July 2026, just ahead of the college football season. This mirrors the timing of College Football 25, which launched on July 19, 2025, and allowed fans to jump into Dynasty Mode and Road to Glory weeks before the real NCAA action kicked off.
Expect official announcements and teasers to start dropping in early 2026, with a full reveal likely happening around April or May 2026.
Platforms and Console Support
College Football 26 is expected to be a current-gen exclusive, launching on PlayStation 5, Xbox Series X|S, and PC. EA Sports made it clear with CFB 26 Coins for sale that last-gen systems would not be supported moving forward, and that trend will almost certainly continue.
Other fans were actually disappointed with this particular Diablo 4 design decision. Since players love finding little details like this, so Diablo 4 Gold for sale it was only a matter of time until they discovered the repetition of the word werewolf. These players think Diablo 4 could have added actual lore, hints, or other jokes in the text, and that just repeating werewolf seemed lazy. Either way, now that fans have the translation key, they will undoubtedly be scouring the game world for more non-werewolf messages hidden in Diablo 4.
A repetitive message that keeps appearing in Diablo 4's on-screen message box has many players irked. Diablo 4 is Blizzard's latest big hit as the dark fantasy dungeon crawler has garnered huge sales as well as critical praise over the past month since launch. Despite this, there are still some headaches many players wish to see fixed.
Part of Diablo 4's intuitive and stylish user interface is a handy message box on the lower right side of the screen. This box is home to many types of notifications that cheap Diablo IV Items scroll by during play such as the most recent NPC dialogue, important actions of other nearby players, as well as information regarding the current session, among other things.