top of page
  • Black Facebook Icon
  • Black YouTube Icon
  • Black Instagram Icon
Search

বড়দিনঃ "সেই পুত্র যীশুর জন্মদিন"!




“কারণ একটি বালক আমাদের জন্য জন্মিয়াছে, একটি পুত্র আমাদিগকে দত্ত হইয়াছে; আর তাঁহারই স্কন্ধের উপরে কর্তৃত্বভার থাকিবে, এবং তাঁহার নাম হইবে আশ্চর্য মন্ত্রী, বিক্রমশীল ঈশ্বর, “সনাতন পিতা, শান্তিরাজ“ (যিশাইয় ৯:৬)।


বাইবেলে যে নাম যীশুকে দেওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত তাৎপর্যমূলক। আর বাইবেলে তাঁর নাম বিভিন্নভাবে তালিকাবদ্ধ হয়ে রয়েছে: যেমন পরিত্রাতা, খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের মেষশাবক, ইম্মানুয়েল, ঈশ্বরের পুত্র, মনুষ্য পুত্র, বাক্য, পবিত্রতম, উদ্ধারকর্তা, শিলহো, শান্তিকামী, উত্তম মেষপালক, নাসারতীয়, সূত্রধর, সর্বশক্তিমানের দাস, শারনের গোলাপ, পর্বতের লিলি, দশ হাজারের প্রধান, এবং আরও অনেক নাম তাঁর রয়েছে। কিন্ত যিশাইয় ভাববাদি যে নাম দিয়েছেন সেই নামের কাছে কোনকিছুই তাৎপর্যমূলক নয়-আশ্চর্য মন্ত্রী, বিক্রমশীল ঈশ্বর, সনাতন পিতা,শান্তিরাজ। আসুন আজকে আমরা সেই নামটি নিয়ে কিছুক্ষণ চিন্তা করি।


প্রথমতঃ তাঁর নাম হইবে আশ্চর্য মন্ত্রী।

স্যার স্পারজিওন বলেছেন অতীতে যীশু ছিলেন আশ্চর্য ব্যক্তি। তাঁর অনন্তকালীন অস্তিতের বিষয়ে বিবেচনা করুন, জগত আরম্ভের পূর্বাবধি তিনি ছিলেন পিতার এক মাত্র সত্ত্বা। তিনি ছিলেন পিতার সহিত সমান। তিনি সৃষ্ট নন কিন্ত আদি হইতেই ছিলেন, ঈশ্বরের সমান, অনন্তকালীন, “ঈশ্বরের একমাত্র অস্তিত্ব।”


যীশুর ঐশ্বরিক স্বভাব বাস্তবে আশ্চর্য। মানুষের বেশে তিনি জন্মগ্রহণ করেন, তাঁকে আমরা বেথলহেমের জাব পাত্রে দেখতে পাই, এক আশ্চর্য শিশু সন্তান, ঈশ্বর আমাদের সহিত, যার নাম ইম্মানুয়েল! এই পৃথিবীতে যতটুকু সময় তিনি যাপন করেন তার সমস্ত ক্ষেত্রেই তিনি ছিলেন আশ্চর্য ব্যক্তি। নাসারথীয় যীশু ছিলেন স্বর্গের রাজা। তথাপি তিনি দরিদ্র হলেন, অবজ্ঞাত, তাড়িত এবং অপবাদক নামে আখ্যাত হলেন। সেই বিষয়টি আমি বুঝে উঠতে পারি না, কিন্ত আমি তাঁকে ভালবাসি। যত দিন আমি বেঁচে থাকি তত দিন আমার মতো পাপীর জন্য যন্ত্রনা দুঃখভোগের জন্য, তাঁর প্রশংসা আমি করবো। কিন্ত আমি কোনদিনও তা বুঝে উঠতে পারিনি। তাঁর নামের সমুদয় দিক দিয়ে তাঁর নামকে অতি অবশ্যই আশ্চর্য বলেই সম্মোধন করতে হবে। কিন্ত তাঁকে ক্রুশের উপরে মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করতে দেখুন। তাঁর নিজের শরীরে আপনার পাপের ভার বহন করতে দেখুন। তাঁর হাতে ও পায়ে পেরেক বিদ্ধ হয়ে থাকতে দেখুন। তাঁর শরীর দেখুন, তাঁর পিঠে চাবুকের আঘাত মাথায় কাঁটার মুকুট দেখুন।


কিভাবেই না তিনি স্বর্গের গৌরব ছেড়ে এইপ্রকারে নিজেকে শেষ করলেন আর এটাই আমাকে আশ্চর্য করে তোলে। তাই সত্যই তিনি আশ্চর্য! যীশু কী ঠিক আপনার মতোই প্রচণ্ড দুঃখার্ত? তিনি কি আপনার মতো কোনদিন ভালোবাসা পেয়েছেন? এখানেই এটাই হল তাঁর অনুপম প্রেম – তাঁর এই অনুপম প্রেমের জন্যই তিনি দুঃখভোগ করলে,তাঁর সেই অনুপম শক্তি তাঁকে সমর্থ করে তুলল তাঁর পিতার সমস্ত শাপের ভারকে সহ্য করতে। আর এখানেই তাঁর সীমাহীন দয়ার কারণেই তিনি নিজে দুঃখভোগ করলেন যেন আমাদের মতো পাপী মানুষদের নরকের হাত থেকে রক্ষা করেন।


“এবং তাঁহার নামই হইবে – আশ্চর্য মন্ত্রী।”


কিন্ত তাঁকে আমরা মৃত্যু থেকে পুনরুত্থিত হতে দেখি। ঈশ্বর তাঁর আত্মাকে পাতালে ত্যাগ করলেন না এবং তাঁর পবিত্রতমকে বিনষ্ট হতে দিলেন না! তিনি মৃত্যু থেকে পুনরুত্থিত হয়ে উঠলেন। যে কাপড়ে তাঁকে মুড়ে রাখা হয়েছিল তা অতি যত্ন সহকারে সাজিয়ে রাখা হয়েছিল। কবরের পাথরখানি একপাশে সরিয়ে রাখা হয়েছিল এবং যীশু সেইদিনেই অতি প্রত্যুষে সেই কবর থেকে হেঁটে বাইরে এসেছিলেন।


“অতএব তাঁহার নামই হইবে – আশ্চর্য মন্ত্রী।”


এখন তিনি তাঁর পিতার কাছে ফিরে গিয়েছেন। তাঁর শিষ্যরা মাথা উঁচু করে তাঁকে স্বর্গে উন্নত হতে দেখেছিলেন। পরিশেষে স্বর্গদুতেরা তাদের বলেছিলেন - যে ভাবে তারা তাঁকে মেঘে উন্নত হতে দেখলেন সেইভাবে তিনি আবার ফিরে আসবেন। “অতএব তাঁহার নামই হইবে – আশ্চর্য মন্ত্রী।”


দ্বিতীয়তঃ তাঁর নাম হইবে সুমন্ত্রণাকারী ঈশ্বর।

তিনি যখন এই জগতে ছিলেন তখন কিছু মানুষ তাঁর সুমন্ত্রণাকারী পরামর্শের কথা শুনেছিলেন। আর আজকের রাত্রিবেলাতেও অবিশ্বাসী জগতের অনেকে তাঁর সুমন্ত্রণাকারী পরামর্শের কথা অগ্রাহ্য করে। এমনকি আমরা যাঁরা তাঁকে ভালোবাসি ও বিশ্বাস করি তারাও তাঁর পরিচালনা শোনা থেকে বহু সময়ে দূরে থাকি। যিনি “সমস্ত কিছুর উত্তম করেন” তাঁর কাছ থেকে আমরা আত্ম নির্ভরশীল, অধৈর্য এবং তাঁর উপড়ে সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করা থেকে নিজেদের উপরেই আস্থাশীল হয়ে পড়ি। কিন্ত তিনি যখন ফিরে আসবেন তখন তা আর সেই মতো থাকবে না। তখন সমস্ত লোকেরা তাঁকে “সুমন্ত্রণাকারী” ব্যক্তি বলেই ডাকবেন। তিনি যখন দাউদের সিংহাসনে বসবেন তখন প্রতিটি জায়গাতে সমস্ত লোক তাঁর অন্বেষণ করবে এবং তাঁর সুমন্ত্রণাকারী পরামর্শের বাধ্য হবে। সেই গৌরবময় দিনে খ্রীষ্টই হবেন ধার্মিক বিচারক এবং রাজাধিরাজ। আর তিনিই হবেন এই জগতের বিক্রমশীল ব্যক্তি।


তৃতীয়তঃ তাঁর নাম হইবে বিক্রমশালী ঈশ্বর।

আজকে মানুষে তাঁকে সেই নামে উন্নত করে না। আপনাদের কলেজের অধ্যাপকেরা তাঁকে বিভ্রান্তিকর মুর্খ হিসাবে ডাকেন। হিন্দুরা তাঁকে “অবতার” বলে ডাকেন। মুসলমানেরা তাঁকে একজন “সাধারণ” ভাববাদী হিসাবে ডাকেন। যিহোবা ওয়িটনেসেসের লোকেরা তাঁকে “সৃষ্ট সত্ত্বা” হিসাবে আখ্যা দেন। কিন্ত পবিত্র বাইবেল তাঁকে “বিক্রমশালী ঈশ্বর” হিসাবে সম্মানিত করেন। হাল্লেলুইয়া!!!


তিনি হলেন সর্বশক্তিমান ঈশ্বর, পবিত্র ত্রিত্ব ঈশ্বরের দ্বিতীয় সত্ত্বা! স্বর্গ এবং পৃথিবীর সমস্ত কিছুই তাঁর দ্বারা সৃষ্টি হয়ছে। “বিক্রমশালী ঈশ্বর।” কি আশ্চর্যই না এই যীশুর নাম। “বিক্রমশালী”- কি অদ্ভুতই না এই নাম! সমস্ত ক্ষমতা, সমস্ত শক্তি, সমস্ত প্রতাপ এবং পরাক্রম তাঁর! খ্রীষ্টের পরাক্রমি শক্তি এই জগতকে অস্তিত্বের মধ্যে নিয়ে এলো। সমস্ত বিভ্রান্তিকর অবস্থা থেকে তাঁর রব সমস্ত কিছুকে সুবিন্যস্ত করল, অন্ধকার থেকে জ্যোতির আগমন হল, অনন্তকালীন দণ্ডাজ্ঞা এবং মৃত্যুর হাত থেকে নিয়ে এলেন অনন্তকালীন জীবন! খ্রীষ্টের পরাক্রমি শক্তির দ্বারাই সমস্ত প্রকৃতি পূর্ণ করবে তাঁর উদ্দেশ্যকে। সমস্ত প্রকার ফুল, সমস্ত পাখি, সমস্ত বৃক্ষ, সমস্ত পর্বত, সমস্ত উপত্যকা, বজ্রপাতের সমস্ত আওয়াজ এবং বিদ্যুতের চমকানি খ্রীষ্টের শক্তির কথাই ব্যক্ত করে! “তাঁর নাম হবে, আশ্চর্য মন্ত্রী, সুমন্ত্রণাকারী, বিক্রমশীল ঈশ্বর!”


চতুর্থতঃ তাঁর নাম হইবে সনাতন পিতা।

এই নামকে ব্যাখ্যা করাটা আমার কাছে অত্যন্ত উচ্চপর্যায়ের নাম। অতব আমি, প্রচারকের রাজপুত্র, স্যার স্পারজিওনের কাছে নতজানু হই। স্পারজিওন বলেছেন, “যতদূর পর্যন্ত ঈশ্বরত্বের অস্তিতের কথা বলা যায়, আমাদের প্রভুর প্রকৃত নাম, সেই দিকদিয়ে তিনি পিতা নয় কিন্ত তিনি হলেন পুত্র। অতএব বিভ্রান্তিকর বিষয় থেকে আমাদের সতর্ক থাকা দরকার। সেই পুত্র পিতা নন, আর নাতো পিতা পুত্রের ভূমিকা পালন করেন; [এই বিষয়টা] অতি সতর্কতার সঙ্গে বিশ্বাস এবং পর্যবেক্ষণ করতে হবে... সেই পিতা কোন পুত্র নন এবং সেই পুত্রও পিতা নন। আমাদের এই পাঠ্যাংশ সেই ব্যক্তিত্বের অবস্থান এবং উপাধির প্রসঙ্গে একে অপরের বিষয়ে কিছু তুলে ধরছে না; ইহা সেই ঐশ্বরত্বের যে সম্পর্ক সেই বিষয়ে ইঙ্গিত করছে না, কিন্ত [বরং] আমাদের প্রতি খ্রীষ্টের সম্পর্কের বিষয়ে উল্লেখ করছে। আমাদের কাছে তিনি ‘সনাতন পিতা’!”(C.H. Spurgeon, “His Name – The Everlasting Father”)


তিনি হলেন সনাতন পিতা, “যীশু খ্রীষ্ট কল্য ও অদ্য এবং অনন্তকাল যা ছিলেন তিনি তাই আছেন” (ইব্রীয় ১৩:৮)। তিনি চিরকাল ছিলেন। তিনি চিরকাল যা ছিলেন তাই আছেন। তাঁকে বলা হয় “পিতা।” কোনদিক দিয়ে যীশু একজন পিতা? চুক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে তিনি হলেন একজন পিতা, শেষ আদমের ন্যায় তিনি হলেন উদ্ধারপ্রাপ্ত সকলের মস্তক। আমাদের প্রতি প্রথমত যে অভিশাপ বা দণ্ডাজ্ঞা এসেছে তা প্রসঙ্গত প্রথম আদমের অপরাধের ফলেই। সেই আদম ছিলেন আমাদের আদি-পিতা। কিন্ত এখন আমরা খ্রীষ্ট যীশুর মধ্যে তিনি হলেন আমাদের চুক্তি সংক্রান্ত বিষয়ের মস্তক। তিনি হলেন তাঁর লোকেদের পিতা।


আদম আমাদের “সনাতন পিতা” নয়, কিন্ত যীশু হলেন আমাদের “সনাতন পিতা,” ঠিক নতুন চুক্তির এক মস্তক। তিনি হলেন সমস্ত খ্রীষ্টীয়ানদের পিতা, খ্রীষ্টীয়ানিটির পিতা, যে অনুগ্রহের মধ্যে আমরা উদ্ধার লাভ করেছি সেই সমস্ত পদ্ধতির পিতা হলেন তিনি। আপনি যদি হারিয়ে গিয়েছেন তবে এখনও পর্যন্ত আদম হলেন আপনার পিতা। কিন্ত আপনি যদি তাঁর দ্বারা উদ্ধার লাভ করেছেন তবে যীশু হলেন আপনার “সনাতন পিতা,” এবং আপনার আত্মার উদ্ধারকর্তা।


পঞ্চম, তাঁর নাম হইবে শান্তিরাজ।

যীশু যখন বেথলেহেমে জন্মগ্রহণ করেন তখন স্বর্গদুতেরা বেশ কিছু রাখাল বালকদের কাছে প্রকাশিত হয়ে তাদের কাছে ঘোষণা করে বলেন,


“উর্দ্ধলোকে ঈশ্বরের মহিমা, পৃথিবীতে তাঁহার প্রীতিপাত্র মনুষ্যদের মধ্যে শান্তি” (লিউক ২:১৪)


আমাদের শান্তিপ্রদানের জন্য যীশুর আগমন হয়েছে। তার মধ্যে দিয়ে ঈশ্বরের শান্তি আমাদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাইবেল বলে, “আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের দ্বারা আমরা ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে সন্ধি লাভ করিয়াছি”(রোমীয় ৫:১)। আমাদের পাপ ক্ষমা করে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে মিলন করিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি ক্রুশের উপরে মৃত্যুবরণ করলেন। তাঁর “ক্রুশের রক্তের দ্বারা তিনি আমাদের সহিত শান্তি স্থাপন করিয়াছেন” (কলসীয়ান্স ১:২০)।


কিন্ত তিনি যখন “শান্তিরাজ” হিসাবে মেঘ সহকারে পুনরায় আগমন করবেন তখন তিনি এই পৃথিবীতে শান্তি স্থাপন করবেন। সেই দিনে “আর তিনি জাতিগনের মধ্যে বিচার করিবেন, অনেক দেশের লোক সম্বন্ধে নিষ্পত্তি করিবেন; আর তাহারা আপন আপন খড়গ ভাঙ্গিয়া লাঙ্গলের ফাল গরিবে, ও আপন আপন বর্শা ভাঙ্গিয়া কাস্তে গরিবে; এক জাতি অন্য জাতির বিপরিতে আর খড়গ তুলিবে না, তাহারা আর যুদ্ধ শিখিবে না” (ঈশা ২:৪)।


“কারণ একটি বালক আমাদের জন্য জন্মিয়াছে, একটি পুত্র আমাদিগকে দত্ত হইয়াছে; আর তাঁহারই স্কন্ধের উপরে কর্তৃত্বভার থাকিবে, এবং তাঁহার নাম হইবে – আশ্চর্য মন্ত্রী, বিক্রমশীল ঈশ্বর, “সনাতন পিতা, শান্তিরাজ” (ঈশা ৯:৬)।


আমি প্রার্থনা করি যেন আজ এখন আপনি যীশুতে নির্ভর করেন। তাঁর সমস্ত সুন্দর নাম এটাই প্রকাশ করে যে তিনি আমাদের জন্য কি করতে পারেন। আপনি আপনার আত্মাকে উদ্ধার করে এই গৌরব আপনি গৃহে নিয়ে যেতে পারেন। তিনি আপনার লজ্জাকে তাঁর রক্তের দ্বারা পরিষ্কার করতে পারেন। তাঁর রক্ত আমার জন্য প্রাপ্য! আমেন। ব্যাপ্তিস্মদাতা যোহন যেমন বলেছেন,


“ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক,যিনি জগতের পাপভার বহন করে নিয়ে যান” (যোহন ১:২৯)।



 
 
 

Recent Posts

See All
বড়দিনের আধ্যাত্মিক বার্তা: গীতসংহিতা ২:১-১২ এর অন্তর্দৃষ্টি

গীতসংহিতা ২:১-১২ পদ “জাতিগণ কেন কলহ করে? লোকবৃন্দ কেন অনর্থক বিষয় ধ্যান করে? পৃথিবীর রাজগণ দণ্ডায়মান হয়, নায়কগণ একসঙ্গে মন্ত্রণা করে,...

 
 
 

Comments


আমাদেরকে অনুসরণ করুন

আমাদের সামাজিক মিডিয়ায় খুঁজুন
  • Facebook - White Circle
  • YouTube - White Circle
  • Instagram - White Circle
@ekmatroshotto

©2020 by The Only Truth

একমাত্রসত্য creates awareness about Christ followers (“Christians”) in Bangladesh and Bengali speaking people of the world. We also encourage and motivate Churches and Christ followers on evangelism to the other religion followers in their own communities. 

bottom of page