top of page
Search

ইসলামের একটি মিথ্যা দাবি যীশু খ্রীষ্ট হযরত মোহাম্মাদের উম্মত হতে এই পৃথিবীতে দ্বিতীয় আগমন করবেন?



ইসলামের এই দাবির পক্ষে কোরানের ও সহী হাদিসের কোন রেফারেন্স নেই। যখন মুসলিমরা খ্রীষ্ট হওয়ার প্রতি ঝুকে পড়েছিল ঠিক সেই সময়ে এই মিথ্যাু বীজ বপন করা হয় যেন সুসমাচার প্রচার বাধা গ্রস্থ হয়। কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে আর কোন ব্যক্তি এমন দাবি করতে পারে নি যে, তিনি দ্বিতীয়বার এই পৃথিবীতে আসবেন কেবল যীশুই এমন দাবি করেছেন। আপনি কি জানেন যীশু দ্বিতীয়বার আবার আসছেন? যদি জানেন তা হলে তাঁর আগমনের জন্য কি প্রস্তুতি নিচ্ছেন? আপনি কি যীশুকে দেখতে চান না? যীশুর সাথে কি আপনি থাকতে চান না? আমি এই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো - যেন বাইবেলের সত্যতা আপনি পরিস্কার জানাতে পারেন।


যীশু কি হিসাবে আসবেন?


যীশু রাজা হিসাবে স্বর্গ ও পৃথিবীর সমস্ত ক্ষমতা নিয়ে মহা - পরাক্রমের সাথে স্বর্গীয় বাহিনী নিয়ে আসবেন


আর তখন মনুষ্যপুত্রের চিহ্ন আকাশে দেখা যাইবে, আর তখন পৃথিবীর সমুদয় গোষ্ঠী বিলাপ করিবে, এবং “মনুষ্যপুত্রকে আকাশীয় মেঘরথে পরাক্রম ও মহা প্রতাপে আসিতে” দেখিবে। (#মথি ২৪:৩০)



যীশু ১১ টি কারণে দ্বিতীয়বার আবার আসবেন - কারণগুলো নিম্নরুপঃ


১। সমস্ত জাতির বিচার করার জন্য যীশু আসবেন

"আর যখন মনুষ্যপুত্র সমুদয় দূত সঙ্গে করিয়া আপন প্রতাপে আসিবেন, তখন তিনি নিজ প্রতাপের সিংহাসনে বসিবেন। আর সমুদয় জাতি তাঁহার সম্মুখে একত্রীকৃত হইবে; পরে তিনি তাহাদের এক জন হইতে অন্য জনকে পৃথক্‌ করিবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগ হইতে মেষ পৃথক্‌ করে;আর তিনি মেষদিগকে আপনার দক্ষিণদিকে ও ছাগদিগকে বামদিকে রাখিবেন।


তখন রাজা আপনার দক্ষিণ দিকে স্থিত লোকদিগকে বলিবেন, আইস, আমার পিতার আশীর্ব্বাদ পাত্রেরা, জগতের পত্তনাবধি যে রাজ্য তোমাদের জন্য প্রস্তুত করা গিয়াছে, তাহার অধিকারী হও।কেননা আমি ক্ষুধিত হইয়াছিলাম, আর তোমরা আমাকে আহার দিয়াছিলে; পিপাসিত হইয়াছিলাম, আর আমাকে পান করাইয়াছিলে; অতিথি হইয়াছিলাম, আর আমাকে আশ্রয় দিয়াছিলে;বস্ত্রহীন হইয়াছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরাইয়াছিলে; পীড়িত হইয়াছিলাম, আর আমার তত্ত্বাবধান করিয়াছিলে; কারাগারস্থ হইয়াছিলাম, আর আমার নিকটে আসিয়াছিলে।তখন ধার্ম্মিকেরা উত্তর করিয়া তাঁহাকে বলিবে, প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধিত দেখিয়া ভোজন করাইয়াছিলাম, কিম্বা পিপাসিত দেখিয়া পান করাইয়াছিলাম?

কবেই বা আপনাকে অতিথি দেখিয়া আশ্রয় দিয়াছিলাম, কিম্বা বস্ত্রহীন দেখিয়া বস্ত্র পরাইয়াছিলাম? কবেই বা আপনাকে পীড়িত কিম্বা কারাগারস্থ দেখিয়া আপনার নিকটে গিয়াছিলাম? তখন রাজা উত্তর করিয়া তাহাদিগকে বলিবেন, আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, আমার এই ভ্রাতৃগণের—এই ক্ষুদ্রতমদিগের—মধ্যে এক জনের প্রতি যখন ইহা করিয়াছিলে, তখন আমারই প্রতি করিয়াছিলে।


পরে তিনি বামদিকে স্থিত লোকদিগকেও বলিবেন, ওহে শাপগ্রস্ত সকল, আমার নিকট হইতে দূর হও, দিয়াবলের ও তাহার দূতগণের জন্য যে অনন্ত অগ্নি প্রস্তুত করা গিয়াছে, তাহার মধ্যে যাও। কেননা আমি ক্ষুধিত হইয়াছিলাম, আর তোমরা আমাকে আহার দেও নাই; পিপাসিত হইয়াছিলাম, আর আমাকে পান করাও নাই; অতিথি হইয়াছিলাম, আর আমাকে আশ্রয় দেও নাই; বস্ত্রহীন হইয়াছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরাও নাই; পীড়িত ও কারাগারস্থ হইয়াছিলাম, আর আমার তত্ত্বাবধান কর নাই। তখন তাহারাও উত্তর করিবে, বলিবে, প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধিত, কি পিপাসিত, কি অতিথি, কি বস্ত্রহীন, কি পীড়িত, কি কারাগারস্থ দেখিয়া আপনার পরিচর্য্যা করি নাই? তখন তিনি উত্তর করিয়া তাহাদিগকে বলিবেন, আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, তোমরা এই ক্ষুদ্রতমদিগের কোন এক জনের প্রতি যখন ইহা কর নাই, তখন আমারই প্রতি কর নাই। পরে ইহারা অনন্ত দণ্ডে, কিন্তু ধার্ম্মিকেরা অনন্ত জীবনে প্রবেশ করিবে।" (#মথি ২৫:৩১-৪৬)


২। ঈশ্বরের বাছাইকৃত লোকদের একত্রিত করতে আসবেন


"আর তখন মনুষ্যপুত্রের চিহ্ন আকাশে দেখা যাইবে, আর তখন পৃথিবীর সমুদয় গোষ্ঠী বিলাপ করিবে, এবং “মনুষ্যপুত্রকে আকাশীয় মেঘরথে পরাক্রম ও মহা প্রতাপে আসিতে” দেখিবে। আর তিনি মহা তূরীধ্বনি সহকারে আপন দূতগণকে প্রেরণ করিবেন; তাঁহারা আকাশের এক সীমা অবধি অন্য সীমা পর্য্যন্ত চারি বায়ু হইতে তাঁহার মনোনীতদিগকে একত্র করিবেন।" (#মথি ২৪:৩০-৩১)


৩। যীশুর সংগে আপন শিষ্যদের মিলিত করতে আসবেন


"পরে আমরা যাহারা জীবিত আছি, যাহারা অবশিষ্ট থাকিব, আমরা আকাশে প্রভুর সহিত সাক্ষাৎ করিবার নিমিত্ত সকসঙ্গে তাহাদের সহিত মেষযোগে নীত হইব; আর এইরূপে সতত প্রভুর সঙ্গে থাকিব। অতএব তোমরা এই সকল কথা বলিয়া এক জন অন্য জনকে সান্ত্বনা দেও।" (#১ থিষলনীকীয় ৪:১৭-১৮)


৪। পাপ, মৃত্যু ও শয়তানকে ধ্বংস করতে আসবেন


আর আধিপত্য ও কর্ত্তৃত্ব সকল দূর করিয়া দিয়া ক্রুশেই সেই সকলের উপরে বিজয়-যাত্রা করিয়া তাহাদিগকে স্পষ্টরূপে দেখাইয়া দিলেন। (#কল ২:১৫)


আমরা ত ইহা জানি যে, আমাদের পুরাতন মনুষ্য তাঁহার সহিত ক্রুশারোপিত হইয়াছে, যেন পাপদেহ শক্তিহীন হয়, যাহাতে আমরা পাপের দাস আর না থাকি। (#রোমীয় ২:১৫)


কেননা তাহা হইলে জগতের পত্তনাবধি অনেক বার তাঁহাকে মৃত্যু ভোগ করিতে হইত। কিন্তু বাস্তবিক তিনি এক বার, যুগপর্য্যায়ের পরিণামে, আত্মযজ্ঞ দ্বারা পাপ নাশ করিবার নিমিত্ত, প্রকাশিত হইয়াছেন। (#ইব্রীয় ৯:২৬)


এবং এখন আমাদের ত্রাণকর্ত্তা খ্রীষ্ট যীশুর প্রকাশ প্রাপ্তি দ্বারা প্রকাশিত হইল, যিনি মৃত্যুকে শক্তিহীন করিয়াছেন, এবং সুসমাচার দ্বারা জীবন ও অক্ষয়তাকে দীপ্তিতে আনিয়াছেন। (#২ তীম ১:১০)

রেফারেন্সঃ প্রকাশিত ২০:১৪, ১ করি ১৫:২৪-২৬, প্রকাশিত ২০:৭-১০


৫। যীশু প্রত্যেক মানুষের বিচার ও ফল দিতে আসবেন

কেননা মনুষ্যপুত্র আপন দূতগণের সহিত আপন পিতার প্রতাপে আসিবেন, আর তখন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তাহার ক্রিয়ানুসারে প্রতিফল দিবেন। (#মথি ১৬:২৭)


সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, এমন সময় আসিতেছে, বরং এখন উপস্থিত, যখন মৃতেরা ঈশ্বরের পুত্রের রব শুনিবে, এবং যাহারা শুনিবে, তাহারা জীবিত হইবে। কেননা পিতার যেমন আপনাতে জীবন আছে, তেমনি তিনি পুত্রকেও আপনাতে জীবন রাখিতে দিয়াছেন। আর তিনি তাঁহাকে বিচার করিবার অধিকার দিয়াছেন, কেননা তিনি মনুষ্যপুত্র। ইহাতে আশ্চর্য্য মনে করিও না; কেননা এমন সময় আসিতেছে, যখন কবরস্থ সকলে তাঁহার রব শুনিবে, এবং যাহারা সৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা জীবনের পুনরুত্থানের জন্য, ও যাহারা অসৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা বিচারের পুনরুত্থানের জন্য বাহির হইয়া আসিবে। (#যোহন ৫:২৫-২৯)


৬। যীশু গোপন বিষয় প্রকাশ করতে আসবেন


অতএব তোমরা সময়ের পূর্ব্বে, যে পর্য্যন্ত প্রভু না আইসেন, সেই পর্য্যন্ত কোন বিচার করিও না; তিনিই অন্ধকারের গুপ্ত বিষয় সকল দীপ্তিতে আনিবেন, এবং হৃদয়সমূহের মন্ত্রণা সকল প্রকাশ করিবেন; আর তৎকালে প্রত্যেক জন ঈশ্বর হইতে আপন আপন প্রশংসা পাইবে। (#১ করিন্থীয় ৪:৫)


৭। যারা যীশুতে বিশ্বাস করে নি তাদের বিচার করতে আসবেন


এবং ক্লেশ পাইতেছ যে তোমরা, তোমাদিগকে আমাদের সহিত বিশ্রাম দিবেন, [ইহা তখনই হইবে] যখন প্রভু যীশু স্বর্গ হইতে আপনার পরাক্রমের দূতগণের সহিত জ্বলন্ত অগ্নিবেষ্টনে প্রকাশিত হইবেন, এবং যাহারা ঈশ্বরকে জানে না ও যাহারা আমাদের প্রভু যীশুর সুসমাচারের আজ্ঞাবহ হয় না, তাহাদিগকে সমুচিত দণ্ড দিবেন। (#২ থিষল ১:৭-৮)


৮। খ্রিস্টান নাম ধারী ভন্ডদের তিনি বিচার করতে আসবেন


অতএব যেমন শ্যামাঘাস সংগ্রহ করিয়া আগুনে পোড়াইয়া দেওয়া যায়, তেমনি যুগান্তে হইবে। মনুষ্যপুত্র আপন দূতগণকে প্রেরণ করিবেন; তাঁহারা তাঁহার রাজ্য হইতে সমস্ত বিঘ্নজনক বিষয় ও অধর্ম্মাচারীদিগকে সংগ্রহ করিবেন,এবং তাহাদিগকে অগ্নিকুণ্ডে ফেলিয়া দিবেন; সেই স্থানে রোদন ও দন্তঘর্ষণ হইবে। তখন ধার্ম্মিকেরা আপনাদের পিতার রাজ্যে সূর্য্যের ন্যায় দেদীপ্যমান হইবে। যাহার কাণ থাকে, সে শুনুক। (#মথি ১৩:৪০-৪৩)


৯। যীশু তার শিষ্যদের স্বর্গে নিতে আসবেন


তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর। আমার পিতার বাটীতে অনেক বাসস্থান আছে, যদি না থাকিত, তোমাদিগকে বলিতাম; কেননা আমি তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিতে যাইতেছি।আর আমি যখন যাই ও তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করি, তখন পুনর্ব্বার আসিব, এবং আমার নিকটে তোমাদিগকে লইয়া যাইব; যেন, আমি যেখানে থাকি, তোমরাও সেই খানে থাক। (#যোহন ১৪:১-৩)


১০। যীশু নতুন আসমান ও নতুন পৃথিবী সৃষ্টি করতে আসবেন


ঈশ্বরের সেই দিনের আগমনের অপেক্ষা ও আকাঙ্ক্ষা করিতে করিতে সেইরূপ হওয়া চাই, যে দিনের হেতু আকাশমণ্ডল জ্বলিয়া বিলীন হইবে, এবং মূলবস্তু সকল পুড়িয়া গিয়া গলিয়া যাইবে। কিন্তু তাঁহার প্রতিজ্ঞা অনুসারে আমরা এমন নূতন আকাশমণ্ডলের ও নূতন পৃথিবীর অপেক্ষায় আছি, যাহার মধ্যে ধার্ম্মিকতা বসতি করে। (#২ পিতর ৩: ১২-১৩)


১১। যীশু এই পৃথিবীতে ১০০০ বছর এই পৃথিবীতে রাজত্ব করতে আসবেন

পরে আমি স্বর্গ হইতে এক দূতকে নামিয়া আসিতে দেখিলাম, তাঁহার হস্তে অগাধলোকের চাবি এবং বড় এক শৃঙ্খল ছিল।তিনি সেই নাগকে ধরিলেন; এ সেই পুরাতন সর্প, এ দিয়াবল [অপবাদক] এবং শয়তান [বিপক্ষ]; তিনি তাহাকে সহস্র বৎসর বদ্ধ রাখিলেন,আর তাহাকে অগাধলোকের মধ্যে ফেলিয়া দিয়া সেই স্থানের মুখ বদ্ধ করিয়া মুদ্রাঙ্কিত করিলেন; যেন ঐ সহস্র বৎসর সম্পূর্ণ না হইলে সে জাতিবৃন্দকে আর ভ্রান্ত করিতে না পারে; তৎপরে অল্প কালের নিমিত্ত তাহাকে মুক্ত হইতে হইবে।পরে আমি কয়েকটী সিংহাসন দেখিলাম; সেগুলির উপরে কেহ কেহ বসিলেন, তাঁহাদিগকে বিচার করিবার ভার দত্ত হইল। আর যীশুর সাক্ষ্য ও ঈশ্বরের বাক্যের নিমিত্ত যাহারা কুঠার দ্বারা হত হইয়াছিল, এবং যাহারা সেই পশুকে ও তাহার প্রতিমাকে ভজনা করে নাই, আর আপন আপন ললাটে ও হস্তে তাহার ছাব ধারণ করে নাই, তাহাদের প্রাণও দেখিলাম; তাহারা জীবিত হইয়া সহস্র বৎসর খ্রীষ্টের সহিত রাজত্ব করিল।যে পর্য্যন্ত সেই সহস্র বৎসর সমাপ্ত না হইল, সে পর্য্যন্ত অবশিষ্ট মৃতেরা জীবিত হইল না। ইহা প্রথম পুনরুত্থান। যে কেহ এই প্রথম পুনরুত্থানের অংশী হয়, সে ধন্য ও পবিত্র; তাহাদের উপরে দ্বিতীয় মৃত্যুর কোন কর্ত্তৃত্ব নাই; কিন্তু তাহারা ঈশ্বরের ও খ্রীষ্টের যাজক হইবে, এবং সেই সহস্র বৎসর তাঁহার সঙ্গে রাজত্ব করিবে। (#প্রকাশিত বাক্য ২০:১-৬)


যীশু ঈশ্বর মানব। তিনি জীবিত ও মৃতদের বিচার করতে আসবেন। কারো শিষ্য হতে আসবে না, তাঁর বিবাহের কোন প্রয়োজন নেই, ক্রুশ ও শুকুর হত্যার কল্পকাহিনী মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

408 views2 comments

Recent Posts

See All

কোন পার্থক্য নেই! সবাই পাপি! এবং মুক্তির সুসমাচার যীশু খ্রীষ্ট

পাঠের বিষয়: রোমীয় ৩: ২১-২৬ “কিন্তু এখন ব্যবস্থা ব্যতিরেকেই ঈশ্বর-দেয় ধার্ম্মিকতা প্রকাশিত হইয়াছে, আর ব্যবস্থা ও ভাববাদিগণ কর্ত্তৃক তাহার...

2件のコメント


Alex Alex
Alex Alex
2023年1月30日

আমি অবশ্যই যিশু কে এবং তাঁর ওপর নাজিল কৃত কিতাবকে মানি, কিন্তু যদি আপনি সত্যবাদী হোন, তবে অবশ্যই #(সুরাহ আল ইমরানের 50-55আয়াত) এবং নিম্নের এই হাদীস গুলি পড়বেন, আমার দায়িত্ব ছিলো আপনার ভুল সংশোধন করা, এখন মানা না মানা আপনার ওপর যদি আপনি সত্যবাদী হোন তবেই,

https://www.hadithbd.com/books/link/?id=3112


আশা করবো আপনি আর বিশ্বাস ঘাতক এর অন্ত্ভুক্ত হবেন নাহ্, যদি আপনি সত্যবাদী হোন তবে।

いいね!

Sudan Sikder
Sudan Sikder
2020年6月08日

Very good explanation! It is true that Islam is always conflicted and confused issue!

いいね!
bottom of page